আলিপুরদুয়ার: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা মিলছে কিন্তু চা সুন্দরীর আওতায় আসেননি এখনও অনেক চা বাগানের শ্রমিক। লোকসভা নির্বাচন নিয়ে কী ভাবছেন? বিশেষ করে চা বাগানের মহিলা শ্রমিকরা?
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে হাজার টাকা পাচ্ছেন কেউ আবার পাচ্ছেন ১২০০ টাকা। কিন্তু জমির পাট্টা পাননি এখনও ৭০% শ্রমিক। চা সুন্দরীর ঘর থেকেও বঞ্চিত একই সংখ্যক শ্রমিক। চা সুন্দরীর ঘর নিয়েও অভিযোগের শেষ নেই। ছোট দুটি ঘরে ৮-১০ জন মানুষ থাকা যায় না বলে স্পষ্ট জানিয়েছেন তারা। এর জন্য বেশিরভাগ শ্রমিকরা প্রবেশ করেনি চা সুন্দরীর ঘরে।
আরও পড়ুন:
ট্রেনে তো চড়েন, কিন্তু DEMU, EMU ও MEMU-র ফারাক কী জানেন? না জানলে অসুবিধায় পড়তে পারেন
কেউ কেউ আবার দু’দিনের জন্য এসে থেকে চলে যান। প্রথম দফায় যারা চা সুন্দরীর ঘর পেয়েছেন তাদের ঘর তৈরিতে রাজ্য খরচ করেছে ৫ লক্ষ টাকা। চা সুন্দরী এক্সটেনশন পলিসিতেই সেই টাকা কমে দেড় লক্ষ হয়েছে।এত বৈষম্য কেন প্রশ্ন শ্রমিকদের।
আরও পড়ুন:
ভিজবে কলকাতা, এই ৪ জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সতর্কতা! হাতে আর কত সময় বাকি? জানুন
এরপর সমস্যার আর শেষ নেই। আলিপুরদুয়ার জেলার ৬৮টি চা বাগানের মধ্যে বন্ধ রয়েছে ৩টি। বাকি ৬৫টি চা বাগানে পিএফ নিয়ে সমস্যা লেগে রয়েছে। বেতন সমস্যা রয়েছে। শ্রমিকদের কথাতে পাঁচ বছরে সাংসদকে তারা দেখেননি।লোকসভা ভোট এসেছে প্রার্থীরা ভোট চাইতে আসবেন। তারপর আর তাঁদের দেখা মিলবে না।
Annanya Dey
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।