পেশাদার ক্রিকেটার হয়ে ওঠার পেছনে জোনাথনের বড় অনুপ্ররণাও হয়তো এটাই। খেলা হিসেবে জোনাথনের প্রথম পছন্দ গলফ। বাবার ইচ্ছাতেই গলফ ছেড়ে তাঁর ক্রিকেটে আসা। মুখে অবশ্য বললেন, ‘দুটি বিষয়ই কাজ করেছে। নিজেও চেয়েছি (ক্রিকেটার হতে), বাবাও চেয়েছেন।’
পেশা হিসেবে ক্রিকেটকে বেছে নিলেও গলফের নেশা এখনো আছে জোনাথনের। এতটাই যে ক্যাম্পবেলদের বাড়িতে রাতের খাবারের টেবিলে ক্রিকেটের চেয়ে বেশি খুনসুটি হয় গলফ নিয়েই, ‘আমি গলফ ভালোবাসি, এটি আমার শখ। আমি বন্ধুদের সঙ্গে অনেক গলফ খেলি। ক্রেগ আরভিন, রায়ান বার্লদের সঙ্গে খেলি। আমার ছোট ভাই পেশাদার গলফার হওয়ার চেষ্টা করছে। আমাদের পরিবার গলফ পছন্দ করে। আমার মা–ও ভালো গলফ খেলেন।’
পরিবারেই গলফপ্রীতি—ক্রিকেটার বাবার ছেলের গলফের নেশায় পড়ার এটাই হয়তো বড় কারণ ছিল। তবে জোনাথানের পরিচয় এখন আর গলফার নয়, ক্রিকেটার। তাঁর সব স্বপ্নও শুধুই জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট নিয়ে।